মঙ্গলবার, ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেন্দ্রীয় যুবলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মনোনীত হওয়ায় হুমায়ন কবিরের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

রাব্বি আহমেদঃ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য, মেহেরপুর-২(গাংনী) আসনের সাবেক সাংসদ জনাব মকবুল হোসেনের কনিষ্ঠ পুত্র এডভোকেট মোঃ হুমায়ুন কবির কে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মনোনিত করাই Humayun & Associates এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এম.পি, সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল কে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এডভোকেট মোঃ হুমায়ুন কবির স্ট্যামফোর্ড‌ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে লেখা পড়া শেষ করেছেন। তাছাড়া তিনি শৈশব থেকে পারিবারিকভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত। পরে ঢাকাতে অবস্থানকালিন সময় থেকেই কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ভুমিকা রাখেন। এছাড়াও হুমায়ন কবীরের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধাগণের সফল সংগঠক মোঃ মকবুল হোসেন মেহেরপুর-২ গাংনী আসনে দুই দু’বার জনগনে ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং তিনি মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দ্বায়িত্ব সফলভাবে পালন করেন। এলাকার সর্বস্তরের জনপ্রিয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক এমপি মকবুল হোসেন এর সুযোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র হুমায়ন কবীরও তাঁর পিতার মতো জাতির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনীতি করে মেহেরপুর ও গাংনীর জনগনের কাছে ব্যপক জনপ্রিয়তা ও ভালবাসা অর্জন করেছেন। যে কারণে এডভোকেট হুমায়ন কবীর কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নির্বাচিত হওয়াই এই এলাকার জনগন ব্যপক আনন্দ প্রকাশ করেছেন। স্থানীয়রা সাংবাদিকদের জানান, প্রিয় নেতা মকবুল হোসেন এর কনিষ্ঠ সন্তান আমাদের সবার প্রিয় হুমায়ুন কবীরকে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নির্বাচিত করায় আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই সাথে সাথে সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল কে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এদিকে অনুভুতি জানতে চাওয়া হলে, এডভোকেট মোঃ হুমায়ুন কবির দায়িত্ব পালনে সবার সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন। তিনি বলেন, “বিস্ময়ে হতবাগ হই এমন এক ভালোবাসার দানে! আনন্দে বিগলিত হ্রদয়ের মধুময় স্রোত চোখের নদী উপচে পড়ে এমন বিমুগ্ধ ভালোবাসার প্রতিদানে।”জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

এই বিভাগের আরো খবর